My Last Duchess - Robert Browning - Summary and Discussion (Bengali) |
My Last Duchess - Robert Browning - Summary and Discussion (Bengali)
কাব্য ও সাহিত্যসমালোচকেরা আদর্শ Dramatic Monologue
হিসেবে যে কবিতাটির উদাহরন সবচেয়ে বেশি দিয়ে থাকেন সেটি হল
Robert Browning এর লেখা My Last Duchess. এটি সর্বপ্রথম ১৮৪২ সালে Browning এর Dramatic Lyrics বইয়ে প্রকাশিত হয়। কবিতাটি পঞ্চমাত্রিক [iambic pentameter] ২৮ জোড়া দ্বিপদী ছন্দে [rhyming couplets] রচিত।
My Last Duchess - Robert Browning - Translation (Bangla)
বক্তা কবিতাটি শুরু করেছেন FERRARA নামে কাউকে সম্বোধন করে । তাঁর মানে বক্তা Ferrara এর ৫ম ডিউক Alfonso II d'Este, যিনি ২৫ বছর বয়সে Tuscany এর ডিউক Cosimo I de' Medici, এর ১৪ বছর বয়সি কন্যা Lucrezia di Cosimo de' Medici কে বিয়ে করেন।
যদিও লুক্রেজিয়া এতোটা শিক্ষিত ছিল না এবং তাঁর পিতাকেও বলা হত nouveau riche বা নতুন ধনী। সে তুলনায় Alfonso II এর পরিবার Este এর ছিল অনেক পুরনো ঐতিহ্য। বক্তার কবিতায় ব্যবহৃত "nine-hundred-years-old name" কথাটি প্রমান করে বক্তা সামাজিকভাবে তাকে নিজের থেকে অনেক নিচু মনে করতেন। বিশাল অঙ্কের যৌতুক নিয়ে ১৫৫৮ সালে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছিল। বিয়ের দুই বছরের মাঝে ডিউক আলফনসো তাকে ছেড়ে দেয় আর তাঁর এক বছর পর মাত্র ১৭ বছর বয়সে লুক্রেজিয়া মারা যায়। অনেকেই ধারনা করেন তাকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছিল। ডিউক তখন Ferdinand I এর কন্যা Barbara কে বিয়ে করেন। কাউন্ট Nikolaus
Madruz ছিলেন এই সকল বিয়ের ঘটক। কবিতায় বক্তা সম্ভবত Nikolaus Madruz এর সাথেই কথা বলছিলেন। কবিতাটিতে আরো দুটি কল্পিত চরিত্র আছে আর তারা হল চিত্রকর Frà Pandolf এবং Claus of Innsbruck.
কবিতার ঘটনাটি ঘটেছিল ইতালিয় রেনেসা যুগে। বক্তা অর্থাৎ ডিউক অফ ফেরারা জনাব আলফনসো (২য়) তাদের পারিবারিক ঘটককে তাঁর মৃত স্ত্রীকে নিয়ে কথা বলছিলেন। এটা বলছিলেন এমন সময় যখন তাঁর স্ত্রী মৃত আর তিনি সিড়ি দিয়ে নিচে নামছিলেন তাঁর হবু শ্বশুর টাইরল এর সাথে বিয়ের ব্যপারে চুক্তি পাকা করতে। কথা বলতে বলতেই একটি শিল্পকর্মের সামনে আসেন তারা। বক্তা পর্দা সরিয়ে একটি মহিলার চিত্রকর্ম বের করেন। শ্রোতাকে বসে দেখতে বললেন এবং পরিচয় করিয়ে দিলেন এটি তাঁর মৃত স্ত্রী।
কবিতাটির পড়লে মনে হয় এটা সামান্য সময়ের কথোপকথন কিন্তু এই সামান্য কথার মাঝেই প্রকাশিত হয়েছে সে যুগের ধনী মানুষের মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা নিকৃষ্ট চেহারা। প্রকাশিত হয়েছে তাদের নিপিড়ন, হিংসা, অহংকার, দূর্ণীতি, হত্যা ও যৌতুকের লোভ। এই কবিতার মাধ্যমে সমাজের মানুষের উঁচু নিচুর পার্থক্যটাও ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
বক্তা কথা শুরু করেন ফ্রা প্যান্ডলফ এর কথা বলে। তাকে ফ্রা বা ভাই সম্বোধন করে শ্রোতাকে বোঝাতে চান শিল্পীদের সাথে তাঁর সখ্যতা। শ্রোতাকে নিজের শিল্প ভাবনা ও শৈল্পিক জ্ঞান বোঝাতে বলেন যে
“the depth and passion in the earnest glance…… reproduce the
faint half-flush that fades along the throat…”
তারপর বলেন যে এই সকল ছোটখাট বিষয় এতো গুরুত্ব নিয়ে তিনি বলেন না। এটা দিয়ে তাঁর অহংবোধ প্রকাশ করেন। তিনি এতো শক্তিশালী একজন ব্যক্তি যে স্ত্রীর ছবিতে গালে যে লাল দাগ দেখা যাচ্ছে সেটা আসলে কি সেই প্রশ্ন করার কেউ সাহস পায় না। সে এতোটাই নিচ ও ভয়ংকর মন মানসিকতার লোক যে তাঁর স্ত্রী যদি কারো দিকে তাকাতো, তাহলে সেটা যৌণ আকাঙ্ক্ষার দৃষ্টি মনে করতেন। এরপর আরো দম্ব ভরে বলেন, তাঁর পরিবারের ৯০০ বছরের ঐতিহ্যের কথা, যেটার মুল্য বোঝার ক্ষমতা ডাচেসের [তাঁর মৃত স্ত্রীর] ছিল না।
তাঁর স্ত্রীর গাল – কথা বলা, লজ্জা পাওয়া অথবা রোদ পড়া ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে লাল হতে পারে কিন্তু সে এতটাই নির্লজ্জ চিন্তার অধিকারী ছিল যে, এটা নিয়েও সে সন্দেহ করত।
সে যেনো কারো প্রতি মিস্টি হাসি দিয়ে কথা না বলে, বা কারো প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করে, কারো কাছে লজ্জা না পায়, এটা তাকে বলাটাও ডিউকের কাছে নিচুতা মনে হয়েছে। তাই সে তাকে এক আদেশেই [হত্যার] থামিয়ে দিয়েছে।
এরপর বক্তার সাথে নিচে নামতে নামতে আরেকটি শিল্প কর্ম দেখিয়ে নিজের দম্ভ প্রকাশ করেন। যেখানে গ্রীকদের কল্পিত দেবতা নেপচুন একটি সি হর্সকে প্রশিক্ষন দিচ্ছিল। নিজেকে নেপচুন এবং প্রশিক্ষনরত ঘোড়াটিকে নিজের স্ত্রীর সাথে তুলনা করেন। কবিতাটি শেষ হয় বক্তার নিজেকে একজন মহান মানুষ ও বিশাল বড় শিল্পপ্রেমিক হিসেবে প্রমান করার বৃথা চেষ্টার মধ্য দিয়ে।
Thank you for helping the students... your lectures are so much helpful for short time preparations.
ReplyDelete