![]() |
The Hairy Ape – Eugene O’Neil – Summary in Bangla |
The Hairy Ape – Eugene O’Neil – Summary in Bangla
দৃশ্য ১
নিউ
ইয়র্ক
থেকে
ছেড়ে
আসা
আটলান্টিক
মহাসাগরে
অবস্থানরত
একটি
যাত্রীবাহী
জাহাজের
firemen's forecastle এ (শ্রমিকদের
থাকার
স্থান)
নাটকটি
শুরু
হয়।
কাজের
বিরতিতে
থাকা
ফায়ারম্যানরা
(fireman=
যারা
সামুদ্রিক
বাম্প
চালিত
জাহাজের
ইঞ্জিনে
কয়লা
দেওয়ার
কাজ
করে)
গল্প
করছে,
বিয়ার
খাচ্ছে
এবং
গান
করছে।
ইয়াঙ্ককে
শ্রমিকদের
নেতা
হিসেবে
দেখা
যায়।
তার
জাহাজের
ইঞ্জিন
পরিচালনা
করতে
এবং
নিজ
পারিপার্শিক
পরিবেশ
নিয়ন্ত্রন
করতে
নিজের
শারীরিক
ক্ষমতার
ওপর
ইয়াঙ্কের
পূর্ণ
আস্থা
ও
ও
আত্মবিশ্বাস
আছে।
সে
লং
এবং
প্যাডি
নামক
তার
দুজন
সহকর্মীর
উপর
কিছুটা
রাগ
প্রকাশ
করে।
লং
সমাজতান্ত্রিক
মনোভাবাপন্ন
একজন
ইংরেজ
আর
প্যাডি
একজন
বৃদ্ধ
আইরিস
যে
আবেগআপ্লুতভাবে
পাল
তোলা
নৌকা
চলাকালীন
দিনের
কথা
মনে
করে। দৃশ্য
দৃশ্য ২
মিলড্রেড
ডগলাস
(একজন
ইস্পাত
ব্যবসায়ী
শিল্পপতির
মেয়ে)
তার
আন্টির
সাথে
উপরে
জাহাজের
ডেকে
(Deck)
সানবাথ
করছে
আর
নিজেদের
মধ্যে
কথা
বলছে। মিলাড্রেডের
সমাজসেবা
করার
ইচ্ছা
নিয়ে
তাদের
বিতর্ক
চলছিল।
তাদের
আলোচনার
মাঝে
দুইজন
অফিসার
আসলে
তারা
আলোচনা
থামায়।
মিলড্রেডকে
ডেকে
নিচে
ফায়ারম্যানদের
কাজ
দেখতে
নিয়ে
যাওয়ার
জন্য
এই
দুই
অফিসার
এসেছে।
তার
আন্টি
বুঝতে
পারে
না
কেনো
মিলড্রেড
গরিবদের
সহায্য
করে
চায়
বা
সমাজসেবা
করতে
চায়।
আন্টির
সাথে
কথা
শেষে
মিলড্রেড
ডেকের
নিচে
শ্রমিকদের
কাজের
জায়গায়
যায়।
দৃশ্য ৩
স্টোকহোলে
(Stokehole)
বা
ফায়ারম্যানদের
কর্মস্থলে
ইয়াঙ্ক
ও
বাকি
শ্রমিকরা
গনের
সাথে
নিজেদের
কাজ
করছে।
মিলড্রেডকে
আসতে
দেখে
শ্রমিকরা
কাজ
বন্ধ
করে
দেয়
যার
ফলে
দুইজন
ইঞ্জিনিয়ার
শ্রমিকদের
কাজ
চালিয়ে
যেতে
বলে।
মিলড্রেড
এসেছে
ইয়াঙ্ক
সেটা
খেয়াল
করে
না
বরং
সে
ঐ
দুজন
ইঞ্জিনিয়ারকে
ধমকায়
যারা
তার
শ্রমিকদের
ইঞ্জিনে
কয়লা
দেওয়ার
কাজ
চালিয়ে
যেতে
বলছিলো। শ্রমিকদের
কাজ
বন্ধের
কারণ
বুঝতে
না
পেরে
ইয়াঙ্ক
পেছনে
তাকায়
এবং
মিলড্রেডকে
দেখতে
পায়।
ইয়াঙ্ককে
এমন
ময়লা
ও
রাগান্বিত
অবস্থায়
দেখে
মিলড্রেড
ভয়
পায়
এবং
তাকে
নোংরা
জানোয়ার
(Filthy
beast) বলে আর
অজ্ঞান
হয়ে
যায়।
দৃশ্য ৪
আবারো
ফায়ারম্যানদের
থাকার
জায়গায়।
স্টোকহোলের
ঘটনাটা
নিয়ে
ইয়াঙ্ক
শোরগোল
কছে।
বাকিরা
তার
রাগের
কারণ
বুঝতে
চেষ্টা
করছে,
তারা
ইয়াঙ্ককে
জিজ্ঞাসা
করে
সে
প্রেমে
পড়েছে
কি
না।
এদিকে
ইয়াঙ্ক
রাগ
করে
ফুটছে
মিলড্রেড
তাকে
নোংরা
জানোয়ার
বলেজে
তাই;
যেটা
পরবর্তি
সময়ে
লোমওয়ালা
উল্লুকে
(Hairy
Ape) পরিনত
হয়।
আগে
প্রতিশোধ
নিতে
সে
মিলড্রেডের
কাছে
যেতে
চায়
কিন্তু
দরজা
পর্যন্ত
পৌছানোর
আগেই
অন্যরা
তাকে
ধরে
এবং
তাদের
মধ্যে
ধস্তাধস্তি
হয়।
ইয়াঙ্ককে
তারা
ধরে
মেঝেতে
ফেলে
দেয়।
দৃশ্য ৫
তিন
সপ্তাহ
পরে
জাহাজ
আবার
নিউ
ইয়র্কে
ফিরে
এসেছে;
ইয়াঙ্ক
এবং
লং
নিউ
ইয়র্কে
ফিরে
এসেছে।
তারা
শহরের
পরিচ্ছন্নতার
প্রসংশা
করে
এবং
কিভাবে
উচ্চ
সামাজিক
পর্যায়ের
মানুষদের
আক্রমন
করবে
সেই
বিষয়ে
আলোচনা
করছে।
মিলড্রেডের
ওপর
প্রতিশোধ
নেওয়ার
ভাবনা
এখনো
পুরোপুরিভাবে
ইয়াঙ্কের
মাথা
থেকে
যায়নি।
ইয়াঙ্ক
কিছু
মানুষের
সাথে
খারাপ
ব্যবহার
করতে
শুরু
করে,
এটা
দেখে
লং
অখান
থেকে
চলে
যায়।
ইয়াঙ্ক
একজন
লোকের
মুখে
ঘুষি
মারে
আর
ফলে
তাকে
পুলিশ
গ্রেফতার
করে।
দৃশ্য ৬
সেদিন
রাত
থেকে
ইয়াঙ্ক
ব্লাকওয়েল
দ্বীপের
(Blackwell's
Island) জেলে ৩০
দিনের
সাজা
খাটতে
শুরু
করে।
জেলটাকে
ইয়াঙ্ক
একটা
চিউয়াখানার
সাথে
তুলনা
করে
এবং
অনা
কয়েদীদের
বলে
কিভাবে
সে
বিত্তবাননের
ওপর
প্রতিশোধ
নিবে।
কয়েদীদের
একজন
তাকে
ইন্টারন্যাশনাল
ওয়ার্কাস
অফ
দ্যা
ওয়ার্ল্ড
নামের
সংগঠনে
কথা
বলে
এবং
তাকে
এই
সংগঠনে
যোগ
দেওয়ার
পরামর্শ
দেয়।
মিলড্রেড
এবং
তার
বাবার
কথা
চিন্তা
করে
রাগে
ইয়াঙ্ক
জেলের
বারগুলো
ভাজ
করে
ফেলে
এবং
পালানোর
চেষ্টা
করে।
কিন্তু
জেলের
গার্ডরা
তাকে
ধরে
ফেলে
এবং
পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রনে
আনে।
দৃশ্য ৭
একমাস
পরে
জেল
থেকে
ছাড়া
পেয়ে
ইয়াঙ্ক
ইন্টারন্যাশনাল
ওয়ার্কাস
অফ
দ্যা
ওয়ার্ল্ড
এর
অফিসে
যায়
এবং
তাদের
দলে
যোগ
দেয়।
স্থানীয়
সদস্যরা
প্রথমে
তাকে
পেয়ে
খুশিই
হয়
কারণ
তাদের
সংগঠনে
ফায়ারম্যানদের
সংখ্যা
অনেক
কম।
কিন্তু
যখন
সে
স্টিল
এর
কারখানাটি
উড়িয়ে
দেওয়া
কথা
বলে
সবাই
তাকে
সরকারি
গোয়েন্দা
ভাবে
এবং
দল
থেকে
বের
করে
দেয়।
রাস্তায়
একজন
পুলিশের
সাথে
তার
দেখা
হয়
কিন্তু
পুলিশ
তাকে
গ্রেফতার
না
করে
চলে
যেতে
বলে।
দৃশ্য ৮
পরের
দিন
রাতে
ইয়াঙ্ক
চিড়িয়াখানায়
যায়।
সে
একটা
গরিলাকে
দেখে
তাবে
তারা
দুজনে
একই
রকম।
সে
তার
প্রতি
সমবেদনা
অনুভব
করে।
সে
গরিলাটার
খাঁচা
খুলে
বন্ধুর
মতো
তার
সাথে
কথা
বলতে
যায়।
গরিলাটা
তাকে
আক্রমন
করে
এবং
বুকের
হাড়
ভেঙ্গে
ফেলে
মারাত্মকভাবে
আহত
করে।
তারপর
খাঁচার
ভিতর
ছুড়ে
মারে।
সেখানেই
সে
মারা
যায়।
No comments:
Post a Comment