Total Pageviews

Saturday, October 5, 2019

The Way of the World - William Congreve - Summary in Bangla - দ্যা ওয়ে অভ দ্যা ওয়ার্ল্ড

The Way of the World - William Congreve - Summary in Bangla 

The Way of the World - William Congreve - 
Summary in Bangla 
দ্যা ওয়ে অভ দ্যা ওয়ার্ল্ড
উইলিয়াম কনগ্রিভ তার দ্যা ওয়ে অভ দ্যা ওয়ার্ল্ড নাটকটি সর্ব প্রথম ১৭০০ সালে মঞ্চায়িত করেন"রেস্টোরেশন" পিরিয়ড এর অসভ্য ও ইতর প্রকৃতির মানুষদেরকে উপস্থাপন করে এমন কমেডি নাটক গুলোর তালিকায় এটি প্রথমেই থাকবেএই নাটকের নায়ক ও নায়িকা হল যথাক্রমে মিরাবেল ও মিলাম্যান্টনাটকটি শুরু হয় তাদের বিয়ের পরিকল্পনা করার মাধ্যমেমিলম্যান্টের আন্টি লেডি উইশফোর্টকে এ ব্যাপারে রাজি করানোই হল প্রধান সমস্যা যাই হোক নাটকটি শুরুর আগের কিছু ঘটনা রয়েছে। আমাদের নাটকের নায়ক মিরাবেল ছিল একজন সাধারন যুবক। অর্থনৈতিকভাবে সে খুব একটা সচ্ছল ছিল না। লেডি উইশফোর্টের বিধবা কন্যা অ্যারাবেল ওরফে মিসেস ফেইনালের সাথে তার অবৈধ সম্পর্ক ছিল। এর ফলে অ্যারাবেল গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এই কেলেঙ্কারির হাত থেকে বাচাতে মিরাবেল তার সাথে জনাব ফেইনালের বিয়ের ব্যবস্থা করে। ব্যাক্তি ও পুরুষ হিসেবে সে অ্যারাবেলের যোগ্য ছিল। তবে সে অ্যারাবেলকে ভালোবাসত না। সে মূলত পসন্দ করত মিসেস মারউডকে। মূলত তার সাথে অবৈধ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্যেই লেডি উইশফোর্ট এর সম্পদের দরকার ছিল। তার সম্পদ হাতিয়ে নেয়ার লোভেই সে অ্যারাবেলকে বিয়ে করে। লেডি উইশফোর্ট এর সাথে তার ভাইয়ের মেয়ে মিস মিলাম্যান্ট থাকত।  তার পিতার সম্পদ ৬০০০ পাউন্ড ও অন্যান্য জিনিস লেডি উইশফোর্টের কাছে গচ্ছিত ছিল।  তার বাবা উইল করে গেছেন যে, যদি মিস মিলাম্যান্ট নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করে তবে সে তার সম্পদের অর্ধেক পাবে আর যদি লেডি উইশফোর্টের ইচ্ছাতে বিয়ে করে তবে সে সম্পূর্ণ সম্পদ পাবে।
নাটকটি সর্বমোট ৫ টি অঙ্কে বিভক্তপ্রথম অঙ্ক টিতে আমরা দেখতে পাই মিরাবেল ও তার বন্ধু জনাব ফেইনাল কার্ড নিয়ে খেলা শেষ করছেএসময় মিরাবেল জানায় আগের দিন রাতে মিরাবেল মিস মিলাম্যান্টের বাসায় গিয়েছিলসেখানে মিলাম্যান্ট ছাড়াও আরো অনেকেই ছিল যেমন জনাব অ্যানথনি উইটৌড, পেটুল্যান্ট, লেডি উইশফোর্ট, তার চাচী ও অন্যান্য আরো অনেক মহিলা তারা তার সাথে খুব একটা ভাল আচড়ন করেনি ভালো আচরণ না করার কারণও আছে। তখন ফেইনালের কথার মাধ্যমে আমরা জানতে পারি, কোন এক সময় মিরাবেল মিলাম্যান্টকে পাওয়ার জন্যে ৫৫ বছর বয়সি লেডি উইশফোর্ট এর প্রণয় প্রার্থনা করেছিল পরে তিনি জানতে পারেন আসলে সে তার ভাতিজি মিলাম্যান্টকে ও তার সম্পদ পাওয়ার জন্যেই তার সাথে এই অভিনয় করে। এসময় একজন লোক আসে ও তাদেরকে খবর দেয় যে, মিরাবেল এর কাজের লোক ওয়েইটওয়েল ও লেডি উইশফোর্ট এর মেইড ফইবল এর এইমাত্র বিয়ে হয়েছেএতে মিরাবেল খুশি হয় কারণ তার মাথায় মিলাম্যান্টকে বিয়ে করা ও লেডি উইশফোর্টের কাছে গচ্ছিত সম্পদ পাওয়ার একটা বুদ্ধি খেলে যায়। যদিও সে এটা প্রকাশ করে না।
মিরাবেল তখন ফেইনালকে জানায় সে মিলাম্যান্টকে ভালোবাসেফেইনাল তখন মিলাম্যান্টকে তারাতাড়ি বিয়ে করে ফেলার জন্যে তাকে বলেমিরাবেল জানে যে, যদি লেডি উইশফোর্ট এখন বিয়ে করে তবে সে মিলাম্যান্টের সম্পদের একটা বড় অংশ হারাবে তাই তার সম্পদ লাভের একমাত্র উপায় হচ্ছে, লেডি উইশফোর্টকে রাজি করিয়ে মিলাম্যান্টকে বিয়ে করা
ফেইনাল চলে গেলে মঞ্চে উপস্থিত হয় উইটৌড এবং পেটুল্যান্ট । তাদের থেকে জানা যায় উইটৌডের ভাই শহরে আসছেন মিলাম্যান্টকে বিয়ে করতে। মিরাবেল তাদের আরো খবর দেয় তার এক চাচা আসছেন লেডি উইশফোর্টকে বিয়ে করার জন্যে।
২য় অঙ্কের শুরুতে দেখতে জনাব ফেইনালের গোপন প্রেমিকা মিসেস মারউড ও মিসেস ফেইনাল জেমস পার্কে বসে গল্প করছিলতাদের গল্পের মূল বিষয় ছিল পুরুষ এবং স্বার্থোদ্ধারের ক্ষেত্রে তাদের কিভাবে কাজে লাগানো যায়এসময় সেখানে জনাব ফেইনাল আসে ও মিসেস মারউড এর প্রতি মিরাবেলকে ভালোবাসার অভিযোগ আনে মিরাবেল ও মিসেস ফেইনাল পার্কে আলাদা হয়ে যায়। নাটকের এপর্যায়েই আমরা জানতে পারি যে মিসেস মারউড আর মি. ফেইনালের অবৈধ সম্পর্ক। তাদের দুইজনের কথোপকথন থেকে বুঝা যায় তাদের এই গোপন সম্পর্কে বিশ্বাস বলে কিছু নেই। একে অপরের প্রতি অভিযোগ আর পালটা অভিযোগের মাধ্যমে তাদের কথা শেষ হয়।
অন্যদিকে মি. ফেইনালের স্ত্রী মিসেস ফেইনাল মিরাবেলকে বলে সে তার স্বামীকে ঘৃণা করে মিরাবেল তার সাথে লেডি উইশফোর্ট এর সম্পদ কিভাবে কুক্ষিগত করা যায় এই ব্যাপারে আলাপ করেএজন্য মিরাবেল ও মিলাম্যান্ট এর বিয়েতে লেডি উইশফোর্ট এর সম্মতি দরকার সে এটাও জানায় লেডি উইশফোর্টকে খুশি করার জন্যেই সে তার চাকর ওয়েইটওয়েলকে ফইবলের সাথে বিয়ের ব্যবস্থা করেছে।
এই পর্যায়ে নাটকে প্রথমবারের মত মিস মিলাম্যান্টের আবির্ভাব ঘটে। সে উইটৌড ও মিঞ্চিং এর সাথে মঞ্চে উপস্থিত হয়। ফইবল তাকে জানায় মিলাম্যান্ট তাকে পাওয়ার জন্যে গোপন পরিকল্পনা করেছে। তাদের প্রস্থান ঘটলে আমরা ফইবল ও ওয়েটওয়েলকে মঞ্চে আসতে দেখি। তাদের আলাপ আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারি লেডি উইশফোর্ট মিরাবেলের উপর প্রতিশোধ নেয়ার জন্যে তার চাচা জনাব স্যার রোল্যান্ডকে বিয়ে করতে চান। মিরাবেলের পরিকল্পনা অনুযায়ী ওয়েটওয়েলকে স্যার রোল্যান্ড রুপে সাজান হয়
৩য় অঙ্কে আমরা দেখতে পাই লেডি উইশফোর্ট তার বাসায় বিভিন্ন সৌন্দর্যবর্ধক প্রসাধনী ব্যবহার করে তার বয়সের ছাপ লুকানোর চেষ্ঠায় রত। বারবার তার মেইড পেগকে বিভিন্ন আদেশ দিচ্ছিলেন। এসময় মিসেস মারউড তার কাছে আসে আর তাকে বলে সে ফইবলকে সে মিরাবেলের সাথে পার্কে হাটতে দেখেছে। এসময় ফইবল ঘরে ফিরে আসে। লেডি উইশফোর্ট তখন মিসেস মারউডকে ক্লজেটে লুকিয়ে রাখে। লেডি উইশফোর্ট ফইবলকে অবিশ্বস্থতার জন্যে ধমকায়। ফইবল তখন মিরাবেলের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের একটা সুযোগ পায়। তাকে সে বলে পার্কে আসলে মিরাবেল থামিয়েছে আপনাকে অপমান করার জন্যে। এখন আপনি যদি এর প্রতিশোধ নিতে চান তবে স্যার রোল্যান্ডকে বিয়ে করেন, এতে করে মিরাবেল তার চাচার সম্পদের উত্তরাধিকার হারাবে।
লেডি উইশফোর্ট চলে গেলে সেখানে মিসেস ফেইনাল ( অ্যারাবেল ) এসে উপস্থিত হয়। তখন ফইবল তার সাথে মিরাবেলের পরিকল্পনার ব্যপারে কথা বলে। এদিকে ক্লজেটের ভিতরে বসে মিসেস মারউড তাদের কথা শুনে ফেলে। তাদের কথা থেকে সে জানতে পারে যে মিসেস ফেইনাল এক সময় মিরাবেলের প্রেমিকা ছিলমিসেস মারউড মিরাবেলকে ভালোবাসে কিন্তু মিরাবেলের কাছে তাকে কুৎসিত লাগে। মিসেস মারউডের রাগ শতগুন বেড়ে যায় যখন পরের দৃশ্যে মিলাম্যান্ট তাকে এই ব্যাপারে দোষারোপ করে। তার বয়স নিয়েও মিলাম্যান্ট তাকে কটাক্ষ করে।
রাতের ভোজের আমন্ত্রণে স্যার উইলফুল উইটৌড ও তার ভাই ছোট উইটৌড এবং পেটুল্যান্ট আসে। নাটকের এই অংশে সবচাইতে প্রহসন দেখতে পাই, সেটা হল উইটৌডরা দুই ভাই কেই কাউকে চিনতে পারে না, কারণ স্যার উইলফুল স্বভাবের দিক থেকে একবারে গেয়ো-ভাঁড় আর তার ছোট ভাই হল শহুরে ও অতি আধুনিক। বড় ভাইয়ের এই অবস্থা দেখে ছোট ভাই সরাসরি বলে দেয় সে তাকে চেনে না। সকলের প্রস্থানের পর মিসেস মারউড আর মি. ফেইনাল সেখানে থেকে যায়। মিসেস মারউড তাকে মিরাবেলের গোপন ষড়যন্ত্র সম্পর্কে বলে। সে আসলে একটা ব্যাভিচারী। যেখানে যাকে পায় সেভাবেই তাকে ব্যবহার করেছে। ফেইনাল তখন মিরাবেলের উপর প্রতিশোধ নিতে চায়।
তখন মিসেস মারউড তার সাথে মিলে একটা নতুন একটা পরিকল্পনা করে। সে ফেইনালকে জানায়, যেহেতু লেডি উইশফোর্ট তার ভাইজির সম্পদের নিয়ন্ত্রক এবং তিনি তার কন্যা অ্যারাবেলকে খুব ভালোবাসেন, তাই ফেইনাল যেনো অ্যারাবেলের উপর চরিত্রহীনতার অভিযোগ এনে লেডি উইশফোর্টের উপর চাপ প্রয়োগ করে, যাতে লেডি উইশফোর্ট মিলাম্যান্টের সব সম্পদ ফেইনালের হাতে দিয়ে দেয়।         
৪র্থ অঙ্কে আমরা দেখতে পাই স্যার রোল্যান্ডের সাথে দেখা করার জন্যে লেডি উইশফোর্ট নিজেকে প্রস্তুত করছেন। অন্যদিকে মিলাম্যান্ট আর মদ্যপ অবস্থায় স্যার উইলফুলকেও স্টেজে দেখা যায়। তবে মদ্যপ হলেও সে তার লাজুকতা হারায়নি। ভয় আর লজ্জ্বার সাথে সে মিলাম্যান্টকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। যখন মিলাম্যান্ট তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে তাতে সে উলটো খুশি হয় এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে
নাটকের এর পরের দৃশ্যটিকে বলা যায় Proviso Scene বা চুক্তির দৃশ্য এখানে আমরা দেখতে পাই মিরাবেল আর মিলাম্যান্ট এর মাঝে একটি চুক্তি হয়। মিরাবেল জানতে চায় মিলাম্যান্টকে বিয়ে করতে হলে তার কোন শর্ত আছে কিনা। অর্থাৎ কোন শর্তে মিলাম্যান্ট তাকে বিয়ে করতে রাজী হবে। এসময় মিসেস ফেইনাল প্রবেশ করে। মিলাম্যান্ট তাকে জানায় সে মিরাবেলকে খুব ভালোবাসে।
একসময় বহুল আলোচিত ও প্রতীক্ষিত স্যার রোল্যান্ড (নকল) এর আগমন ঘটে। সে লেডি উইশফোর্টকে বিয়ের প্রস্তাবশেষ মুহূর্তে লেডি উইশফোর্টের কাছে মিসেস মারউড এর একটি চিঠি আসে। যেখানে সে তার উপরের সকল ষড়যন্ত্র সম্পর্কে জানায়। তখন সেখানে উপস্থিত ফইবল ও ওয়েইটওয়েল তাকে বিশ্বাস করাতে সফল হয় যে এটা আসলে মিসেস মারউডের চিঠি নয় বরং সম্পদের উত্তরাধীকার হারিয়ে মিরাবেল ষড়যন্ত্র করে এই চিঠি লিখেছে।
৫ম অঙ্ক লেডি উইশফোর্টের বাড়ি। লেডি তখন মিরাবেলের ষড়যন্ত্র বুঝে ফেলেছে। ফইবল তখন বাচার জন্যে নিজের পক্ষে অজুহাত দেখায় কিন্তু তাতে কোন কাজ হয় না।
মি. ফেইনাল লেডি উইশফোর্ট এর কাছে মিসেস মিলাম্যান্টের সকল সম্পদ দাবি করে। তার যুক্তি ছিল মিসেস মিলাম্যান্ট যেহেতু লেডি উইশফোর্টের পসন্দ করা ব্যাক্তিকে প্রত্যাখ্যান করেছে তাই, সে আর এই সম্পদের দাবি করতে পারে না। সে তাকে আরো বলে যদি সে সেই সম্পদ তাকে না দেয় তাহলে সে তার স্ত্রীকে চরিত্রহীনা বলে সমাজে প্রচার করবে। সে লেডি উইশফোর্টকে বিয়ে না করার জন্যেও চাপাচাপি করে। কারণ আবার বিয়ে করলে লেডি উইশফোর্টের সম্পদও সে পাবে না। তখন লেডি উইশফোর্ট তাদের প্রতি দূর্বল হয়ে গেলেন। এর আরেকটি কারণ হল মিসেস মারউড ফেইনালের পাশে থেকে লেডি উইশফোর্টকে তার আর তার মেয়ের সম্মানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভয় দেখাচ্ছিল। এসময় দুই চাকরানি আসে আর ফেইনালের বিরুদ্ধে তার স্ত্রীর প্রতি অবিশ্বস্থতার বিষয়টি প্রকাশ করে, তখন ফেইনাল তা অস্বীকার করে। এরপর মিসেস মিলাম্যান্ট সেখানে উপস্থিত হয় এবং বলে সে তার সমস্ত সম্পদ পাওয়ার জন্যে স্যার উইলফুলকেই সে বিয়েতে রাজী, তখন ফেইনাল যেনো আরো উন্মত্ত্ব হয়ে যায়। সে তখন তার স্ত্রীর প্রাপ্য সম্পদের দাবী তোলে। সেসময় মিরাবেলের আবির্ভাব ঘটে আর সে কিছু প্রমানপত্র দেখায় যা মিসেস ফেইনালকে তার সম্পদ হারানোর হাত থেকে রক্ষা করবে। যখন ফেইনালের সাথে তার বিয়ে হয়েছিল মিরাবেল আর ফেইনাল তার চরিত্র বুঝে গিয়েছিলেন। তখন মিসেস ফেইনাল তার সম্পদ এর নিয়ন্ত্রণ মিরাবেলকে দিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করে।   এর ফলে মি. ফেইনাল কোন টাকাই পেলো না। অত্যন্ত রাগ ও ক্ষোভ নিয়ে মি. ফেইনাল ও মিসেস মারউড স্টেজ থেকে বেরিয়ে গেলেন।
লেডি উইশফোর্ট তখন বুঝতে পারলেন জনাব ফেইনাল আসলে একটা কালপ্রিট ও তার বান্ধবী মিসেস মারউড আসলে প্রকৃত বন্ধু নয়। তখন তিনি মিরাবেলকে ক্ষমা করে দিলেন। মিলাম্যান্টও তার সম্মতি নিয়ে মিরাবেলকে বিয়ে করতে পারে।   


2 comments:

  1. চরিএ গুলো আগে বর্ণনা করে তারপর ঘটনা বর্ননা করলে ভাল হতো, তাছাড়া সব গুলমাল পাকিঁয়ে যাচ্ছে এবং বুঝতে সমস্যা হচ্ছে,

    ReplyDelete
  2. আরো একটু পরিষ্কার করে লিখলে ভালো হতো

    ReplyDelete