Young Goodman Brown - Nathaniel Hawthorne (1835) - Characters and Summary in Bengali
প্রধান
চরিত্রসমূহ:
1. Coodman Brown (গুডম্যান ব্রাউন):
গুডম্যান
ব্রাউন
ছিলেন
সালেম
গ্রামের
বাসিন্দা
এবং
এই
গল্পের
নায়ক।
সদ্য
বিবাহিত
গুডম্যান
ছিলো
একজন
ধার্মিক
ব্যক্তি
এবং
তার
স্ত্রীর
নাম
ফেইথ।
সে
একজন
রহস্যময়
ব্যক্তির
আহবানে
বনের
মাঝে
একটি
ভয়ঙ্কর
অনুষ্ঠান
দেখার
জন্যে
যায়।
এখানে
থেকে
সে
এক
ধরনের
মানসিক
ধাক্কা
খায়
এবং
তার
মোহমুক্তি
ঘটে।
2.
Faith (ফেইথ), গুডম্যান
ব্রাউনের
Wife.
ফেইথ
তরুণ,
সুন্দরী
এবং
বিশ্বাসী
আর
গুডম্যান
ব্রাউন
তার
মধ্যে
সকল
হল
গুনের
উপস্থিতি
দেখতে
পায়।
3. The old man/Devil (বৃদ্ধ মানুষ/শয়তান)
একজন
মানুষ
(শয়তান)
গুডম্যান
ব্রাউনকে
বনের
মধ্যে
একটি
অনুষ্ঠানে
নিয়ে
যাওয়ার
চেষ্টা
করে।
4.
Goody Cloyse (গুষ্ঠি ফ্লয়েস);
সালেম
গ্রামের
একজন
সম্মানিত
এবং
ধার্মিক
মহিলা
যিনি
বাচ্চাদের
ধর্ম
গ্রন্থের
তালিম
দেন।
প্রকৃতপক্ষে
সে
একজন
জাদুকর। সে
গোপনে
শয়তানের
অনুষ্ঠানে
যোগ
দেয়।
5.
The Minister (মিনিস্টার);
সালেম
গ্রামের
মিনিস্টার;
তাকে
অশুভ
অনুষ্ঠানে
যোগ
দিতে
দেখা
যায়।
5.
Deacon Gookin (ডেয়কন গোকিন
- ধর্মযাজক);
গ্রামের
ধর্মযাজক
- সেও
অশুভ
অনুষ্ঠানে
যোগ
দেয়।
সে
ছিল
সালেমের
চার্চের
একজন
গুরুত্বপূর্ণ
ব্যক্তি
এবং
গকিন
তাকে
অত্যন্ত
ধার্মিক
ব্যক্তি।
মূল-গল্প:
গুডম্যান
ব্রাউন
(Goodman
Brown) বাড়ির
সামনে
তার
wife
ফেইথকে
(Faith)
বিদায়
জানাচ্ছে।
টুপিতে
গোলাপি
পিন
পড়ে
থাকা
ফেইথ
তাকে
তার
সাথে
থাকতে
বলছে।
সে
বলছে
তার
একা
থাকতে
ভয়
লাগে
এবং
একা
থাকলে
আজে
বাজে
সব
চিন্তা
তার
মাথায়
আসে।
গুডম্যান
ব্রাউন
বলে
তাকে
এই
এক
রাতের
জন্য
বাইরে
যেতেই
হবে,
সে
ফেইথকে
আরো
বলে
রাতের
প্রাথনা
শেরে
দ্রুত
ঘুমিয়ে
পড়তে।
সে
তাকে
আস্থা
নিয়ে
বলে
সে
এই
কাজগুলো
করলে
তার
কোনো
ক্ষতি
হবে
না।
গুডম্যান
ব্রাউন
শেষবারের
মতে
ফেইথের
কাছ
থেকে
বিদায়
নেয়
এবং
মনে
মনে
চিন্তা
করে
ফেইথ
হয়তো
তার
এই
যাত্রার
পেছনের
অশুভ
উদ্দেশ্যের
কথা
আন্দাজ
করতে
পেরেছে।
সে
প্রতিজ্ঞা
করে
এই
এক
রাতের
পরে
সে
একজন
ভাল
মানুয়
হয়ে
যাবে।
গুডম্যান
ব্রাউন
একটি
প্রায়
অন্ধকার
বনের
বাস্তা
দিয়ে
এগোতে
থাকে।
রাস্তার
পাশের
গাছগুলো
দেখে
সে
ভয়
পায়;
সে
ভাবতে
থাকে
গাছগুলোর
পেছনে
কি
থাকতে
পারে।
তার
মনে
হয়
গাছগুলোর
পেছনে
হয়তো
ইন্ডিয়ানরা
লুকিয়ে
আছে।
অথবা
শয়তান
নিজেই
গাছগুলোর
পেছনে
লুকিয়ে
বসে
আছে।
শীঘ্রই
রাস্তায়
একজন
মানুলের
সাথে
তার
দেখা
হয়।
মানুষটি
গুডম্যান
ব্রাউন
এর
সাথে
এমনভাবে
কথা
শুরু
করে
যেটাতে
মনে
হয়
সে
তার
জন্যই
অপেক্ষা
করছিল।
লোকটা
স্বাভাবিক
কাপড়
পরে
ছিল
এবং
তাকে
দেখতে
সাধারণ
মানুষের
মতোই
লাগছিল
কিন্তু
তার
হাতে
হাটার
জন্য
একটা
লাঠি
ছিল।
এই
হাঁটার
লাঠিটিতে
একটা
সাপের
আকৃতি
খোদাই
করা
আছে
যেটা
এতো
জীবন্ত
যে
দেখে
মনে
হয়ে
ওটা
নড়ছে।
লোকাট
গুডম্যান
ব্রাউনকে
তার
লাঠির
মতো
জিনিসটা
দিতে
চায়,
সে
বলে
এটা
তাকে
দ্রুত
হাঁটাতে
সাহায্য
করবে,
কিন্তু
গুডম্যান
ব্রাউন
জিনিসটা
নেয়
না।
সে
বলে
সে
লোকটা
সাথে
দেখা
করতে
এসেছে
তারণ
সে
কথা
দিয়েছিল
তাই। সে
কিছু
ছুয়েও
দেখতে
চায়
না
এবং
তার
গ্রামে
ফিরে
যেতে
চায়।
গুডম্যান
ব্রাউন
লোকটিকে
বলে
সে
খ্রিষ্টান
পরিবারের
সন্তান
এবং
তার
পরিবারে
সবাই
ভাল
মানুষ;
এখন
এই
লোকটির
সাথে
সম্পৃক্ত
থাকায়
তার
নিজের
ওপর
লজ্জা
হচ্ছে।
লোকটি
উত্তরে
বলে
সে
গুডম্যান
ব্রাউন
এর
বাবা
এবং
দাদাকে
চিনতে,
নিউ
ইংল্যান্ডের
সব
গির্জার
সদস্যদেরও
সে
চেনে
এবং
এমনকি
রাজ্যের
গভর্ণরকেও
সে
চেনে।
লোকটির
কথা
গুডম্যান
ব্রাউনকে
দ্বিধায়
ফেলে
দেয়।
এরপরের
সে
বলে
সে
গ্রামে
ফিরে
যেতে
চায়।
এই
মুহূর্তে
তারা
একজন
বৃদ্ধ
মহিলাকে
জঙ্গলের
মধ্যে
দিয়ে
কষ্ট
করে
হেটে
আসতে
দেখে
গুডম্যান
ব্রাউন
মহিলাটিকে
চিনতে
পারে,
ইনি
তার
গ্রামের
একজন
ধার্মিক
এবং
সম্মানিত
মহিলা, নাম গুডি
ক্লয়েস
(Goody
cloyse )। মহিলাটি
তাকে
লোকটার
সাথে
দেখতে
পাবে
ভেবে
সে
লুকিয়ে
পড়ে।
লোকাট
মহিলার
কাঁধে
টোকা
দেয়,
সে
লোকটিকে
শয়তান
বলে
চিনতে
পারে
এবং
একজন
ডাইনি
হিসেবে
নিজের
আসল
পরিচয়ে
আসে।
সে
তাকে
জানায়
সে
শয়তানের
অশুভ
অনুষ্ঠানে
যোগ
দেওয়ার
উদ্দেশ্যে
যাচ্ছিল।
গুডম্যান
ব্রাউন
এসব
কিছু
দেখার
পরেও
লোকটিকে
বলে
সে
গ্রামে
ফিরে
যেতে
চায়
ফেইথের
জন্য।
লোকটি
গুডম্যান
ব্রাউনকে
আরাম
করতে
বলে।
অদৃশ্য
হয়ে
যাওয়ার
আগে
লোকটি
গুডম্যান
ব্রাউনকে
তার
লাঠির
মতো
জিনিসটা
দেয়
এবং,
বলে
যদি
তার
সিদ্ধান্ত
বদলায়
তাহলে
সেই
এই
জিনিসটা
ব্যবহার
করে
অনুষ্ঠানে
আসতে
পারবে।
এবার
যখন
সে
বলে
বোঝার
চেষ্টা
করছিল
এসব
কি
হচ্ছে
তখন
সে
রাস্তায়
ঘোড়ায়
পায়ের
শব্দ
শুনতে
পায়
এবং
আবার
লুকিয়ে
পড়ে।
কিছুক্ষণ
পরে
সে
গ্রামের
মিনিস্টারের
(Minister)
এবং
যাজক
গোকিনের
(Deacon
Gookin) কণ্ঠ শুনতে
পায়।
তারাও
শয়তানের
অশুভ
অনুষ্ঠানে
যোগ
দিতে
যাচ্ছিল।
বিস্মিত
গুডম্যান
ব্রাউন
শপথ
করে
যে
পৃথিবীর
সবাই
শয়তানের
পথে
গেলেও
সে
ফেইথের
জন্য
সত্য
এবং
স্রষ্টার
পথে
থাকবে।
কিন্তু
একটু
পরেই
সে
অনুষ্ঠান
থেকে
একটা
এ
কাঠস্বর
শুনতে
পায়,
যেটা
শুনে
তার
ফেইথের
কণ্ঠস্বর
বলে
মনে
হয়।
সে
তার
নাম
ধরে
চিৎকার
করে
এবং
আকাশ
থেকে
একটা
গোলাপি
রং-এর
রিবন
উড়ে
আসে।
এবার
যখন
সে
দেখলো
ফেইথও
শয়তানের
দলে
যোগ
দিয়েছে,
আলোর
ওপর
তার
বিশ্বাস
উঠে
গেলো
এবং
সে
লোকটার
দেওয়া
লাঠির
মতো
জিনিসটা
ধরলো
যেটা
তাকে
দ্রুত
জঙ্গলের
অনুষ্ঠানের
দিকে
টেনে
নিয়ে
গেলো। যখন
সে
অনুষ্ঠানের
কাছে
পৌছালো
সে
দেখলো
সেখানকার
আশেপাশের
সব
গাছে
আগুন
জ্বলছে।
এই
আগুনের
আলোয়
অনুষ্ঠানে
অংশ
নেওয়া
সকলের
চেহাৱা
দেখা
যাচ্ছিল।
সেখানে
সমাজের
অসাধু
মানুষের
সাথে
সাথে
সমাজের
বিভিন্ন
সম্মানী
মানুষজন
এবং
রেড
ইন্ডিয়ান
ধমর্যাজকও
ছিল
কিন্তু
সে
ফেইথাকে
দেখতে
পেলো
না
এবং
আরো
আশা
করতে
শুরু
করলো
যে
হয়তো
ফেইথ
ওখানে
নেই।
এবার
পাথরের
ওপর
একটা
আকৃতির
আবির্ভাব
হয়
এবং
সমবেত
জনতাকে
বলে
ধর্মান্তর-কারীদের
সামনে
আনতে।
গুডম্যান
ব্রাউন
এর
মনে
হয়
তার
বাবা
তাকে
ইশারা
করে
সামনে
ডাকছে
এবং
তার
মা
চেষ্টা
করছে
তাকে
সামনে
না
এগোতে
দিতে।
তার
সিদ্ধান্তটা
পূনর্বিবেচনা
করার
আগেই
মিনিস্টার
এবং
ধমর্যাজক
গোকিন
তাকে
ধরে
সামনে
নিয়ে
চলে
যায়।
গুডি
ক্লয়েস
এবং
মাথা
কাপড়ে
মোড়া
আরো
একজনকে
সামনে
নিয়ে
আসলো,
কাপড়ে
মোড়া
থাকার
কারণে
তাকে
চেনা
যাচ্ছিল
না।
পৃথিবীর
সকল
খারাপ
কাজকে
তাদের
সামনে
উন্মোচিত
করার
সিদ্ধান্তের
কথা
জানিয়ে
সমবেত
জনতা
এই
দুজনকে
নিজেদের
একে
অপরকে
দেখাতে
বলল।
গুডম্যান
দেখে
অপব
ধর্মান্তর-কারী
হল
ফেইথ।
গুডম্যান
ব্রাউন
ফেইথকে
বলে
আকাশের
দিকে
তাকাতে
এবং
অশুভ
শক্তির
বিরোধিতা
করতে।
এরপরে
হঠাৎ
করে
গুডম্যান
ব্রাউন
দেখে
বনের
মধ্যে
সে
একা।
পরের
দিন
সকালে
গুডম্যান
ব্রাউন
সালেম
গ্রামে
ফিরে
আসে
এবং
তার
সাথে
যারই
দেখা
হয়
তাকে
তার
কাছে
অশুভ
মনে
হয়।
প্রথম
মিনিস্টারের
সাথে
তার
দেখা
হয়
যে
তাকে
আশির্বাদ
দেয়
কিন্তু
সে
তার
আশির্বাদ
গ্রহন
করে
না
এবং
সে
ধমর্যাজক
গুকিনকে
জাদুকর
বলে
ডাকে।
সে
গুডি
ক্লয়েসকে
দেখে
একটি
ছোট
মেয়েকে
বাইবেলের
কিছু
লাইন
সশব্দে
পড়াতে
এবং
তার
কাছ
থেকে
মেয়েটাকে
কেড়ে
নিয়ে
যায়।
অবশেষে
নিজের
বাড়িতে
ফেইথের
সাথে
তার
দেখা
হয়
কিন্তু
সে
ফেইথকে
অভিবাদন
জানায়
না।
বনের
মাঝে
ঘটে
যাওয়া
ঘটনা
স্বপ্ন
ছিল
কি
না
তা
অনিশ্চিত
কিছু
অবশিষ্ট
জীবনের
জন্য
গুডম্যান
ব্রাউন
বদলে
যায়।
সে
গ্রামের
সবার
ওপর
আস্থা
হারিয়ে
ফেলে
এবং
সে
মিনিস্টারের
কোনো
কথাই
আর
বিশ্বাস
করতে
পারে
না।
সে
তার
স্ত্রী
ফেইথকে
আর
পুরোপুরি
বিশ্বাস
ও
ভালবাসতে
পারে
না।
তার
বাকি
জীবন
সে
হতাশা
ও
ভয়
নিয়ে
বেঁচে
থাকে।
No comments:
Post a Comment